আজ মঙ্গলবার, ৩রা বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ই এপ্রিল ২০২৪

বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারের বিবর্তন

মেহেদি হাসান

এ কে এম তাজকির উজ জামান

বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার একটি দীর্ঘ ও ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস রয়েছে। অতি প্রাচীন কাল থেকে উপমহাদেশে স্থানীয় সরকারের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়। সাধারণত স্থানীয় সরকার বলতে এমন জনসংগঠনকে বুঝায় যা অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র ভৌগলিক সীমা রেখায় একটি দেশের অঞ্চল ভিত্তিতে জাতীয় সরকারের অংশ হিসেবে কাজ করে। স্থানীয় কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য স্থানীয়ভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত সংস্থাকে স্থানীয় সরকার বলা হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের মত স্থানীয় সরকার সার্বভৌম কোন প্রতিষ্ঠান নয়। কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন সার্কুলার ও নির্দেশের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারের কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। স্থানীয় সরকার নিদিষ্ট এলাকায় কর, রেট, ফিস, টোল প্রভূতি নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে জাতীয় সরকারের নির্দেশ অনুসরণ করে থাকেন।

ব্রিটিশ আমলের পূর্বে প্রাচীন ও মধ্য যুগীয় আমলে খ্রীষ্ট পূর্ব ১৫০০-১০০০ অব্দে গ্রাম পরিষদের উল্লেখ রয়েছে। এছাড়া খ্রীষ্ট পূর্ব ৩২৪-১৮৩ অব্দে মৌর্য বা মৌর্য পূর্ব যুগে গ্রাম প্রশাসনের অস্তিত্বের স্বাক্ষর পাওয়া যায়। ব্রিটিশদের আগমনের পূর্বে তৎকালীন বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে অধিকাংশ গ্রামে পঞ্চায়েত প্রথা প্রচলিত ছিল। পঞ্চায়েতের সদস্য সংখ্যা ছিল ৫ জন। জনগণের মতামতের উপর ভিত্তি করে সামাজিক প্রয়োজনে পঞ্চায়েত প্রথার উদ্ভব ঘটে। তাই এগুলোর আইনগত কোন ভিত্তি ছিল না। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের বর্তমান কাঠামোঠির উদ্ভব ঘটে।

উনিশ শতকের শেষভাগে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠার প্রথম প্রচেষ্টার সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কাঠামো, ফাংশন এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনায় ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের তুলনায় আজকের দিনে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। বিশেষ করে বর্তমান স্থানীয় সরকার বিভাগ একটি সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বমহিমায় প্রকাশিত। ইতিহাসে এটি দেখা যায় যে, উপনিবেশিক শাসনের পূর্বে গ্রামগুলো স্বনির্ভরশীল ছিল। পঞ্চায়েত নামে পরিচিত প্রতিটি গ্রামের নিজস্ব কমিউনিটি ভিত্তিক সংগঠন ছিল। গ্র্রামীণ সমাজের সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক সদস্য এটি গঠন করেছেন। সামাজিক বিষয়সমূহের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পাশাপাশি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে তার দায়িত্ব ছিল। পঞ্চায়েতরা তাদের ঐতিহ্যবাহী ফাংশনের সম্পাদনের জন্য সম্পদ সংগ্রহ করতে পারত ও ব্যবহার করত। পঞ্চায়েত স্বাভাবিকভাবেই জনমতের উপর ভিত্তি করে সমাজের সামাজিক চাহিদা পূরণ করে। তাদের পিছনে কোন আইনি ভিত্তি বা কর্তৃপক্ষ ছিল না।

ব্রিটিশ শাসনের সময় ১৮৭০ সালে বাংলার গ্রাম চৌকিদারি আইন পাস হয় প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে। তখন আইন অনুযায়ী স্থানীয় সরকার সংস্থা প্রতিষ্ঠা শুরু হয়। এই আইনের অধীনে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি ইউনিয়ন এবং চৌকিদারি পঞ্চায়েত (সংগঠন) গঠিত হয়। চৌকিদারি পঞ্চায়েতটির পাঁচ সদস্য ছিলেন যারা সরকার কর্তৃক তিন বছরের জন্য নিযুক্ত ছিলেন। পঞ্চায়েতগুলি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য চৌকিদারদের (গ্রাম পুলিশ) নিয়োগের দায়িত্বে ছিল। গ্রামবাসীদের কাছ থেকে কর সংগ্রহের মাধ্যমে চৌকিদারির গ্রাম পুলিশদের অর্থ প্রদান করা হয়। চৌকিদারি ব্যবস্থার অধীনে সদস্যগণ গ্রামবাসীদের প্রতিনিধির পরিবর্তে সরকারি কর্মচারী হিসেবে বিবেচিত হয়।

আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য এবং কর সংগ্রহের জন্য প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য প্রধানত পঞ্চায়েতগুলি ব্যবহার করা হতো। উন্নয়ন কর্মকান্ডে তাদের কোন ভূমিকা নেই। এ কারণেই স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলির অধিক দায়িত্ব পালনের চৌকিদার পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পরিবর্তন অনুভব করা হচ্ছিল, এই প্রেক্ষিতে ১৮৮৫ সালে কর্তৃপক্ষ Bengal Local Self Government Act আইন পাস করেন। এই আইনের অধীনে ইউনিয়ন কমিটি, স্থানীয় সরকার বোর্ড এবং জেলা বোর্ড গঠিত হয়।

১৯১৯ সালের The Bengal Village Self-Government Act আইনটি চৌকিদার পঞ্চায়েত ও ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত করে এবং তাদের জায়গায় ইউনিয়ন বোর্ড ও জেলা বোর্ড গঠন করে। ইউনিয়ন বোর্ডের দুই তৃতীয়াংশ নির্বাচিত এবং এক তৃতীয়াংশ মনোনীত মনোনয়ন পদ্ধতিটি ১৯৪৬ সালে বিলুপ্ত করা হয়। ইউনিয়ন বোর্ডের প্রধান কার্যক্রম ছিল আইনশৃঙ্খলা, সড়ক ও সেতু রক্ষণাবেক্ষণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, দাতব্য চিকিৎসালয়, এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়, জেলা বোর্ডের পানি সরবরাহ এবং জেলা বোর্ডকে সহায়তা প্রদান। ইউনিয়ন বোর্ড ছোট ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তি করতে পারত এবং ইউনিয়ন কর হার প্রয়োগ করার অধিকার দেওয়া ছিল।

পাকিস্তান সময়কালে ১৯৫৯ সালের Basic Democracy Order আইনের অধীনে স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলি চারটি টায়ারে স্থাপন করা হয়েছিল। ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ, থানা পর্যায়ে থানা কাউন্সিল, জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ এবং বিভাগীয় স্তরে বিভাগীয় কাউন্সিল। গড়ে একটি ইউনিয়নে ১০,০০০ অধিবাসী ছিল এবং ইউনিয়ন কাউন্সিল ১০ থেকে ১৫ জন সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয়। সদস্যদের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ ভোটার দ্বারা নির্বাচিত হয় এবং এক তৃতীয়াংশ সরকার কর্তৃক মনোনীত হয়। সংবিধান প্রণয়নের পর মনোনয়নের কোন ব্যবস্থা বাতিল করা হয়নি। তাদের মধ্যে একজন চেয়ারম্যান এবং একজন ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচন করার জন্য সদস্য ছিলেন। তাদের এলাকার আইন এবং আদেশ রক্ষণাবেক্ষণ ছাড়াও ইউনিয়ন কাউন্সিলের ৩৭টি কার্যপরিধি সুনিদিষ্ট করে দেওয়া ছিল যার মধ্যে কৃষি উন্নয়ন, পানি সরবরাহ, শিক্ষা, যোগাযোগ, সামাজিক কল্যাণ অন্তর্ভুক্ত ছিল।

১৯৬১ সালের Muslim Family and Marriage Ordinance আইন অনুসারে ইউনিয়ন কাউন্সিলকে সমঝোতা আদালত প্রতিষ্ঠা করার ক্ষমতা দেওয়া হয় এবং সদস্যদেরকে বিচার বিভাগীয় ক্ষমতা দেওয়া হয়। ১৯৫৯ সালের Basic Democracies Ordinance এর অধীনে ইউনিয়ন পরিষদকে বিদ্যমান চৌকিদারি তহবিলের পাশাপাশি নিজের তহবিল গড়ে তোলার জন্য সম্পত্তি ও অন্যান্য উৎসের উপর কর আরোপ করার অনুমতি দেওয়া হয়। গ্রামীণ কর্মসূচি এবং ইউনিয়ন পরিষদ অফিসে নির্মাণের জন্য সরকারি অনুদান দেওয়া হয়। থানা কাউন্সিল জনসাধারণের প্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মচারীদের সাথে গঠিত হয়। থানাতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রতিনিধি সদস্য ছিলেন এবং সকল উপ-বিভাগীয় কর্মকর্তা ও থানা পর্যায়ে কর্মকর্তারা ছিলেন থানা পরিষদের সদস্য। উপ-বিভাগীয় কর্মকর্তা ও সার্কেল অফিসার (উন্নয়ন) থানা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। থানা কাউন্সিলকে নিম্নবর্ণিত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল:

(১) থানা এলাকায় সব উন্নয়ন কর্মকান্ড সমন্বয় করা; (২) উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন; (৩) উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন; (৪) ইউনিয়ন পরিষদকে তাদের কার্যক্রমগুলিতে সহায়তা করা; (৫) পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমের প্রচার; (৬) পরিবেশ সম্পর্কিত কার্যক্রম এবং (৭) চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন কাউন্সিলের সদস্যদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, থানা কাউন্সিলের প্রধান কার্যক্রম ছিল ইউনিয়ন ও থানা কমিটির কর্মকান্ডের সমন্বয় সাধন। থানার কাউন্সিলের কর আরোপ ও তহবিল সংগ্রহের কোনো আর্থিক ক্ষমতা ছিল না এবং সব খরচ সরকার কর্তৃক বহন করত।

ইউনিয়ন কমিটিগুলি গ্রাম পর্যায়ে, উপ-বিভাগীয় স্তরে স্থানীয় বোর্ড এবং জেলা স্তরে জেলা বোর্ড Bengal Local Self Government Act আইনের অধীনে গঠিত হয়। এই সংস্থাগুলির সদস্যগণ মনোনীত এবং নির্বাচিত উভয়ই হতেন। স্থানীয় সংস্থাগুলির কোনও স্বায়ত্বশাসন ছিল না, যদিও পাকিস্তানি যুগে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলির নাম পরিবর্তন করা হতো, তবে তাদের স্বায়ত্বশাসন খুব সামান্যই বৃদ্ধি পেত। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপর তিনটি স্তরে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার এবং নারী সদস্যদের জন্য বিধি প্রণয়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। থানা পর্যায়ে নির্বাচিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৪২ সালে উপজেলা পরিষদ প্রতিষ্ঠত হয়। গ্রাম পর্যায়ে গ্রামীণ সরকার ও পল্লী পরিষদ গঠনের প্রচেষ্টার আগে সফল হয়নি। ১৯৪২ সালে চালু হওয়া উপজেলা পদ্ধতি ১৯৯১ সালে বিলুপ্ত হয়।

শুরু থেকেই স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলিকে তাদের এলাকার মধ্যে আইনশৃঙ্খলা ও অবকাঠামো উন্নয়ন এবং তাদের রক্ষণাবেক্ষণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। যদিও তাদের নিজস্ব আয়ের উৎস ছিল, তবুও তাদের কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য তারা প্রধানত সরকার থেকে প্রদত্ত বিভিন্ন অনুদানের উপর নির্ভরশীল ছিল। বর্তমানে একটি নির্বাচিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শুধুমাত্র ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। থানা পর্যায়ে কোন নির্বাচিত সংস্থা নেই, যদিও জেলা পরিষদ একটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তবুও তাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালনার জন্য কোন নির্বাচিত সংস্থা নেই। বাংলাদেশের সংবিধানের আর্টিকেল ৫৯, ৬০ এর অধীনে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু ও শক্তিশালী করতে সরকার বদ্ধ পরিকর।

ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারের পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে সেবা প্রদান করতে স্থানীয় সরকার বিভাগ বর্তমানে একজন নির্বাচিত চেয়ারম্যান, ৯টি ওয়ার্ডে ৯ জন নির্বাচিত মেম্বার, প্রতি তিনটি ওয়ার্ডে একজন করে মোট তিনজন সংরক্ষিত মহিলা আসনের মেম্বার নিয়ে পরিষদ গঠিত হয়। পরিষদের অধীনে একজন দফাদার ও ৯ জন চৌকিদার কর্মরত থাকেন। ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একজন সচিব সহায়তা করে থাকেন।

সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে একজন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। ট্যাক্স আরোপ ও আদায়, রাজস্ব আদায়সহ ইউপিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব ইউনিয়ন পরিষদ পালন করে থাকে। জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌছেঁ দেবার লক্ষ নিয়ে প্রতিটি ইউনিয়নে চালু হয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। প্রায় ৭২ রকমের সেবা এই সেন্টার থেকে প্রদান করা হয়। একজন পুরুষ ও একজন নারী উদ্যোক্তার সমন্বয়ে এই ডিজিটাল সেন্টার থেকে প্রত্যন্ত এলাকায় জনগণের কাছে সেবা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদকে গড়ে তোলার পথে এর প্রধান অন্তরায় হচ্ছে তীব্র লোকবল সংকট। শুধুমাত্র একজন সচিব দিয়ে দেশের প্রায় সকল মন্ত্রণালয়ের সকল কাজ বাস্তবায়ন করা প্রায় অসাধ্য। বর্তমান সময় নাগরিকের চাহিদা মেটাতে ও সামগ্রিকভাবে জনবান্ধব ইউনিয়ন পরিষদ গঠন করতে হলে এর সক্ষমতা বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। মাঠ পর্যায়ে ট্যাক্স নির্ধারন, নাগরিকের কাছ থেকে ট্যাক্স উত্তোলন কিংবা পানি বা বর্জ্য নিষ্কাশন ফি আদায়ের মতো বিষয়গুলির আধুনিকায়ন প্রয়োজন। বিশেষ করে অটোমেশন এর মাধ্যমে এর প্রভূত উন্নতি করার সুযোগ আছে।

ইউপি সচিব, চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থার বিষয়টি জোরদার করা প্রয়োজন। অনলাইনে প্রশিক্ষণ বিশেষ করে অফিস ব্যবস্থাপনা, বাজেট প্রণয়ন, সম্পদ ব্যবস্থাপনা, ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা দরকার।

লেখক : উপপরিচালক স্থানীয় সরকার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। tajkirbd@yahoo.com মোবাইল- ০১৭১৭০৯৭৬৩২

মন্তব্য সমুহ
০ টি মন্তব্য
মন্তব্য করতে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন
এই শ্রেনির আরো সংবাদ

ফিচার নিউজ