গ্রেফতার হওয়া ছিনতাই মামলার আসামীকে দেখতে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
- ২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ সন্ধ্যা ০৭:১৮:১৪
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর
মেহেদি হাসান
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ থানায় গ্রেফতার হওয়া ছিনতাই মামলার আসামীকে দেখতে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে মারধর, নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে শিবগঞ্জ থানা পুলিশের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মলেন করেছেন এক নারী। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা শহরের একটি হোটেেল এই সংবাদ সম্মলেন করনে, শিবগঞ্জ উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের আব্দুল মজিদের মেয়ে শিউলি খাতুন। অন্যদিকে পুলিশের দাবি তাদের সাথে অসদাচরণ, গালিগালাজ, এমন কি আত্মহত্যার চেষ্টা করায় তাকে বাধাগ্রস্থ করা হয়।
সংবাদ সম্মলেনে ওই নারী অভেিযাগ করনে, গত বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বোনের মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে ইমনকে একটি মামলায় আটক করলে মা ও বোনসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য থানায় দেখতে যায়। ইমন মানসিক ভারসাম্যহীন এই বিষয়টি পুলিশকে বোঝাতে তার চিকিৎসাপত্র দেখাতে গেলে তা না দেখে উল্টো পুলশি ক্ষিপ্ত হয়ে মারধর ও নির্যাতন শুরু করে শিবগঞ্জ থানার ওসি চৌধুরী জোবায়ের আহমেদের নির্দেশে ও উপস্থিত পুলিশ আমাকে আমার বোন ও মাকে বেধড়ক মারধর করে এতে শরীরের বিভিন্ন অংশে জখম হয় এবং গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি আরও বলনে, পুরোপুরি সুস্থ না হলেও আমাকে জোরর্পূবক তুলে নিয়ে গিয়ে আদালতরে মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। পরে আমি জামিনে মুক্ত হয়। এসময় আরও উপস্থতি ছিলেন, শিউলি খাতুনের মা সালেহা বেগম, বোনসহ পরিবারের সদস্যরা।
মারধররে অভিযোগ অস্বীকার করে শিবগঞ্জ থানার ওসি চৌধুরী জোবায়ের আহমদে বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীকে দেখতে এসে থানায় হট্টগোল করে ওই নারী। এছাড়াও পুলশিকে গালিগালাজ ও অশ্লীল ভাষায় কথা বলে এমনকি থানা চত্বরে গাছে উঠে আত্মহত্যা করার চষ্টো কর।ে পরে পুলশি সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চকিৎিসা করায়। থানা চত্বরে গাছে উঠে আত্মহত্যার চষ্টো করায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়রে করা হয়েছে তিনি আরও বলনে থানা চত্তরে গাছ থেকে নামানোর সময় একটু সামান্য আঘাত পেতে পারে এর বেশী কোন ঘটনা ঘটেনি।
০ টি মন্তব্য