মেহেদি হাসান
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগসহ দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃত্ব যদি ঐক্যবদ্ধ হতে পারে তাহলে এমন কোনো শক্তি নেই যারা আওয়ামী লীগকে হারাতে পারে। কাজেই আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের সকল ভেদাভেদ সকল ভুল বুঝাবুঝি ভুলে গিয়ে এক হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।
বুধবার বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা কথাগুলো এভাবেই বলেন।
বক্তারা বলেন-ঘাতকরা শিশু রাসেলসহ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস পাল্টে দিতে চেয়েছিল, আওয়ামী লীগকে চিরতরে মুছে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা আজকের সফল প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু আরেক কন্যা শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় তাঁরা প্রাণে বেঁচে যাওয়া ঘাতকদের সেই আশা পুরণ হয়নি।
সকাল ১১টায় শহিদ মনিমুল হক সড়কে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জেলা স্বেচ্ছা সেবক লীগ আলোচনা দোয়া ও কেক কাটার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা স্বেচ্ছা সেবক লীগের সভাপতি আব্দুল আওয়াল গনি জোহা এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ফাইজার রহমান কনক।
এতে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও জেলা পিরষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ রুহুল আমিন সহসভাপতি ডাক্তার গোলাম রাব্বানী, জেলা আওয়ামী লীগের উপ দপ্তর সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য যারা জাবিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ রোকনুজ্জামান, জেলা কৃষকলীগের সাবেক নেতা ও জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মো. আব্দুল হাকিম, সদর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি রুহুল আমিন, পৌর যুব মহিলা লীগের সভাপতি জুঁই আক্তার, জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম রানা, জেলা তাঁতীলীগ সাধারণ সম্পাদক খোকন, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সাধারণ সম্পাদক আশফাকুর রহমান রাসেল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রাজ। পরে কেক কাটা হয় এবং শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল শহিদের রুহের মাগফিরাত কামনা কের দোয়া করা হয়।